জাতীর জনকের আদর্শ বুকে ধারণ করলে দলের জন্য নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করতে পদবি লাগে না - ছাত্রলীগ নেতা সেজান।
দলের দুর্দিনে দায়িত্বশীল কোন জায়গায় থাকার সৌভাগ্য বা বয়স কোনটাই ছিলো না আমার। ঐ সময় গুলোতে একজন কর্মী হিসেবে যতটুকু পেরেছি দলের জন্য করেছি বা করার চেষ্টা করেছি। কিংবা এমনও হতে পারে কিছুই করতে পারিনি।
তখনকার সময়ে যারা দল ও দেশের জন্য বিএনপি জামায়াতের সব অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে নিজেদের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ করতে কোন দ্বিধা করেন নাই তাদের সেই অবদান ও ত্যাগের কথা লিখতে গেলে অনেক কথা ই লিখতে হবে। দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হবে দেশরত্ম শেখ হাসিনার প্রতি সেই সীমাহীন ভালবাসা ও আনুগত্যের অধ্যায়গুলো। সংক্ষেপে এক দুই লাইনে সেই সব কথা বা গল্প গুলো লেখার সাধ্য আমার নাই।
আজ দল ক্ষমতায়...
তবুও তাদের সংগ্রাম,দলের প্রতি ভালবাসা,আনুগত্য ও শ্রমের ঘাটতি নাই বিন্দু পরিমাণ। দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন ও যেকোন গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী বিজয়ের লক্ষ্যে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মধ্যে সমন্বয় সাধন ও প্রচারণায় যে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন বা করেছেন তাদের দিকে তাকালে নিজেকে খুবই নগণ্য মনে হয়।
গত পাঁচ বছরের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে আমি দলের জন্য কিছুই করতে পারি নাই।যা করেছি তা খুবই নগণ্য।
আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান দাবি করে দল থেকে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করি নাই।কারণ আমার মামা কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী আমাকে শিখিয়েছেন দল থেকে সুবিধা না নিয়ে দলের জন্য নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করতে।
তিনি শিখিয়েছেন,পদবি ছাড়া দলকে শতভাগ দেওয়ার মন্ত্র।
আমার রাজনৈতিক জীবনে এখন পর্যন্ত ওয়ার্ড থেকে শুরু করে ঈদগাঁও হাই স্কুল ছাত্রলীগের সভাপতি এবং সর্বশেষ ঈদগাঁও সাংগঠনিক উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের গুরু দায়িত্ব পালন করেছি।
ভবিষ্যতে কোন পদ পদবি না থাকলেও দল থেকে কোনদিন নিজেকে সরিয়ে নিব না।
জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বুকে ধারণ করলে পদ পদবি ছাড়া দলের জন্য নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করা যায়।
আর সেই আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দলকে ভালবেসে যাব এবং দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে পদবি ছাড়া আমার জীবন দলের জন্য কুরবানি করলাম।
শাহরিয়ার সেজান
সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক
ঈদগাঁও সাংগঠনিক উপজেলা ছাত্রলীগ।
সাবেক সভাপতি
ছাত্রলীগ,ঈদগাঁও আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
তখনকার সময়ে যারা দল ও দেশের জন্য বিএনপি জামায়াতের সব অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে নিজেদের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ করতে কোন দ্বিধা করেন নাই তাদের সেই অবদান ও ত্যাগের কথা লিখতে গেলে অনেক কথা ই লিখতে হবে। দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হবে দেশরত্ম শেখ হাসিনার প্রতি সেই সীমাহীন ভালবাসা ও আনুগত্যের অধ্যায়গুলো। সংক্ষেপে এক দুই লাইনে সেই সব কথা বা গল্প গুলো লেখার সাধ্য আমার নাই।
আজ দল ক্ষমতায়...
তবুও তাদের সংগ্রাম,দলের প্রতি ভালবাসা,আনুগত্য ও শ্রমের ঘাটতি নাই বিন্দু পরিমাণ। দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন ও যেকোন গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী বিজয়ের লক্ষ্যে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মধ্যে সমন্বয় সাধন ও প্রচারণায় যে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন বা করেছেন তাদের দিকে তাকালে নিজেকে খুবই নগণ্য মনে হয়।
গত পাঁচ বছরের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে আমি দলের জন্য কিছুই করতে পারি নাই।যা করেছি তা খুবই নগণ্য।
আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান দাবি করে দল থেকে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করি নাই।কারণ আমার মামা কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী আমাকে শিখিয়েছেন দল থেকে সুবিধা না নিয়ে দলের জন্য নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করতে।
তিনি শিখিয়েছেন,পদবি ছাড়া দলকে শতভাগ দেওয়ার মন্ত্র।
আমার রাজনৈতিক জীবনে এখন পর্যন্ত ওয়ার্ড থেকে শুরু করে ঈদগাঁও হাই স্কুল ছাত্রলীগের সভাপতি এবং সর্বশেষ ঈদগাঁও সাংগঠনিক উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের গুরু দায়িত্ব পালন করেছি।
ভবিষ্যতে কোন পদ পদবি না থাকলেও দল থেকে কোনদিন নিজেকে সরিয়ে নিব না।
জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বুকে ধারণ করলে পদ পদবি ছাড়া দলের জন্য নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করা যায়।
আর সেই আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দলকে ভালবেসে যাব এবং দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে পদবি ছাড়া আমার জীবন দলের জন্য কুরবানি করলাম।
শাহরিয়ার সেজান
সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক
ঈদগাঁও সাংগঠনিক উপজেলা ছাত্রলীগ।
সাবেক সভাপতি
ছাত্রলীগ,ঈদগাঁও আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।

ভালোবাসা ও দোয়া রইল
ReplyDelete